Higher Study Guideline for Beginner & Fresher - Romania

Higher Study Romania
0




* ENGLISH     READER 

 * BANGLA      READER


আপনি কি কি পদক্ষেপ নিবেন একজন বিগেইনার হিসেবে?




মনে করেন আপনি এই সমন্ধে কিছুই জানেন না, সেক্ষেত্রে কি কি করবেন। যদিও ভিডিওতে বলেছি তারপরেও লিখছি।

১) সকল সার্টিফিকেট মার্কশীট একজায়গায় করুন
) জাতীয় পরিচয় পত্র, জন্মনিবন্ধন ইংরেজিতে অনুবাদ করুন। এটা করবেন ঢাকা প্রেস ক্লাবের সামনে বা ফরেন মিনিস্ট্রির সামনে থেকে। তারা স্পেশাল কাগযে অনুবাদ করে দেয়। আপনি সাদা কাগযে করে নিয়ে আসলে সেটা মিনিস্ট্রি একসেপ্ট করবেন না।
৩) সব কাগজ রেডি থাকলে ৩ জায়গা থেকে আপনার সত্যায়িত করা লাগবে। প্রথমেই যাবেন শিক্ষাবোর্ড। সেখান থেকে সিগনেচার নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, সেখান থেকে সিগনেচার করলে যাবেন আইন মন্ত্রণালয়, তারপর সবশেষে ফরেন মিনিস্ট্রি।


ফরেন মিনিস্ট্রি হলে আপনি আপনার ডকুমেন্টস রেডি। এখন আবেদন করেন। অপেক্ষা করেন তাদের মেইল এর জন্য। তারা ইয়েস অর নো আপনাকে জানিয়ে দিবে। অফার লেটার পেলেই আপনি সপ্তাহ খানেকের ভিতর টিউশন ফি ২ লাখ আড়াই লাখ যা লাগে সেটা পাঠিয়ে দিবেন ব্যাংকের মাধ্যমে।

এরপর আপনি আপনার সকল কাগজপত্র নিয়ে অনলাইনে ভিসার জন্য রোমানিয়ার এম্বাসির ওয়েবসাইট এ গিয়ে এপ্লাই করবেন। এটাকে বলে ভিসার জন্য সিরিয়াল বা এপোয়েন্ট নেওয়া। তারা যে সময় বলবে সেই সময়ে চলে যাবেন ইন্ডিয়াতে। তাদের নিকটে হালকা পাতলা ইন্টারভিউ দেওয়া লাগবে। ভালো ইন্টারভিউ দিলে ভিসা তারা দিবে। ভিসা পেলেই বাংলাদেশে এসে আপনি বিমানের টিকিট কেটে রোমানিয়া চলে যাবেন। আর বাকিটা আপনি হয়তো নিজেই সব বুঝে যাবেন।


প্রসেস একদম ইজি। একটু ভয় লাগতে পারে যে আমি তো এগুলো চিনিনা। পারবো কিনা। সহজ কথায় বলি এখানে ভয়ের কিছু নেই। সময় নস্ট না করে জাস্ট শুরু করে দেন। কিভাবে শেষ হইয়েছে নিজেই বুঝবেন না।


আমাদের দেশের অনেক শিক্ষার্থীরাই উচ্চশিক্ষা নিয়ে তেমন বেশি কিছু জানেনা। তারা বিদেশে পড়তে যাবে শুনলেই হয়তো নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারেনা। বিশেষ করে যারা মধ্যবিত্ত পরিবারের থেকে আছে তাদের জন্য এটি একটি দুঃস্বপ্ন। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। অনেক অনেক স্কলারশীপ আছে অনেক দেশে। আপনি লিস্টিং করলে ১০ হাজারের বেশি হবে। একটা ধরতে পারলেই এনাফ। কিন্তু আপনি হয়তো তার খোজ ই রাখেন না। আজকাল সোশাল মিডিয়া থাকায় এগুলোর খবর চাইলেই পাওয়া যায়।

নেভারদেলেচ, (Nevertheless) আপনি আজ থেকেই স্বপ্ন দেখা শুরু করুন। যত ইনমেরশন লাগবে আমার মেসেঞ্জার গ্রুপে পাবেন। ইউটিউব চ্যানেলে পাবেন। না বুঝলে কল দিবেন। স্বপ্ন পূরণে এই ছোটখাটো বিষয়গুলো কখনোই বাধা হতে পারেনা।


কিভাবে সকল ডকুমেন্টস রেডি করবেন___??



উচ্চশিক্ষা বা সরকারী কোনো কাজের জন্য আপনি আপনার এস এস সি, এইস এস সি, অনার্স/ ব্যাচেলর সার্টিফিকেট, মার্কশীট কিভাব সত্যাইয়িত করবেন সেই ব্যাপারে আজ আলোচনা করবো।

আপনাদের প্রশ্নঃ

) কি কি ডকুমেন্টস সত্যায়িত করবো?
) কোন কোন মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করবো?
) কত টাকা খরচ হবে ?
) কতদিন সময় লাগবে?
) মন্ত্রণালয় গুলো কোথায় অবস্থিত?
) অন্যান্য


ইউরোপ বা আমেরিকার বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদনের জন্য প্রথম ধাপ হচ্ছে একাডেমিক ডকুমেন্টস সত্যায়ন। সত্যায়িত কীভাবে করবেন বা করতে হবে এই ব্যাপারে প্রতিটা ইউনিভার্সিটি এর ওয়েবসাইটে বিস্তারিত বলা থাকে। ডকুমেন্টসগুলো সাধারণত শিক্ষা বোর্ড  থেকে, বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং সবশেষে উক্ত দেশের এমব্যাসি/কনস্যুলেট থেকে সত্যায়ন করতে হয়।


এরপরও অনেকেই প্রশ্ন করেন কোন জায়গা থেকে কীভাবে সত্যায়িত করবেন আপনার সার্টিফিকেট বা ডকুমেন্টগুলো। সেই প্রশ্নগুলোর আলোকে আজকের লেখা। এখানে বলে রাখা ভাল যে, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে Higher education entrance qualification / School leaving certificate / High School leaving certificate শব্দগুলো লেখা থাকে, যেটা নিয়ে প্রায় সবাই চিন্তিত থাকি বা বুঝিনা। আসলে সবগুলোর অর্থ মূলত একই। এইটার মানে হচ্ছে আমাদের দেশের HSC Certificate and Transcript


গুরুত্বপূর্ণ ধাপঃ

শিক্ষা বোর্ড

2. বিশ্ববিদ্যালয় 

3. শিক্ষা মন্ত্রণালয় (ঢাকা প্রেস ক্লাবের পাশেই অবস্থিত)

4. পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (ঢাকা প্রেস ক্লাবের পাশেই অবস্থিত)

5. এমব্যাসি/কনস্যুলেট



শিক্ষা বোর্ড থেকে সত্যায়নঃ

আপনি প্রথমে প্রয়োজনীয় একাডেমিক ডকুমেন্টস ( SSC & HSC Transcript / Marksheet and Certificate ) এর অরিজিনাল সহ সেট ফটোকপি নিয়ে আপনার শিক্ষা বোর্ড যাবেন। তারপর সেখান থেকে একটি ফর্ম পূরণ করে এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা (প্রতি পেজ ২০০ থেকে ৩০০ টাকা) ব্যাংক ড্রাফ্ করবেন শিক্ষা বোর্ডের সোনালী ব্যাংক থেকে। তারপর ওখান থেকে একটা রিসিপ্ট পাবেন রিসিপ্ট এবং ফর্ম সহ আপনার সকল ডকুমেন্টস জমা দিবেন। সত্যায়িত করতে সাধারণত থেকে দিন সময় নেয়। যদি অফিস খোলার সাথে সাথে জমা দেন তাহলে ওই দিন বিকালের মধ্যেই পেয়েযেতে পারেন। আমার অনুরোধ থাকবে  অবশ্যই সকাল ৯টার আগে গিয়ে তাদের হাতে এটি জমা দিবেন। আশা করি সেদিন বিকালেই আপনাকে সত্যায়িত করে দিবে।
এস এস সি এবং এইস এস সি সার্টিফিকেট, মার্কশীট সত্যায়িত করা শেষ। এখন চলে যাচ্ছি যারা অনার্সের সার্টিফিকেট সত্যায়িত করবেন তাদের ব্যাপারে।


বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সত্যায়নঃ

আপনি ব্যাচেলর/মাস্টার্স এর সনদপত্র নম্বরপত্র আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার থেকে সত্যায়ন করবেন। উল্লেখ্যঃ কোন কোন বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে সেটা সহকারি রেজিস্ট্রার/কন্ট্রোলার/সহকারি কন্ট্রোলার দিয়ে করালেও গ্রহণ করে। তাই, অবশ্যই আগে আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট এডমিশন অফিসে মেইল করে জেনে নিবেন। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে যে ব্যাংক আছে সেখানে ৫০ থেকে ১০০ টাকা (প্রতি পেজ হিসাবে) দিয়ে স্লিপ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার অফিস জমা দিতে হবে।

👉বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ যদি আপনার সার্টিফিকেট সত্যায়িত করতে হয় এডুকেশন মিনিষ্ট্রি, ফরেইন মিনিষ্ট্রি থেকে তবে খেয়াল রাখুনঃ প্রথমে, ডকুমেন্টগুলো এডুকেশন বোর্ড থেকে সত্যায়িত করতে হবে। আপনি ঢাকাতে থাকলেও যদি যশোর বোর্ড থেকে পাশ করেন, তাহলে আপনাকে যশোর বোর্ডে যেতে হবে। এডুকেশন বোর্ড সত্যায়িত করলেই তা এডুকেশন মিনিষ্ট্রি সত্যায়িত করবে। আর শুধুমাত্র এডুকেশন মিনিষ্ট্রি সত্যায়িত করলেই তা ফরেইন মিনিষ্ট্রি সত্যায়িত করবে।

যারা ঢাবি অধিভুক্ত কলেজে আছেন তাদের জন্য বলছিঃ

আপনি প্রথমে আপনার মার্কশীট সার্টিফিকেট ঢাবি থেকে তুলবেন। তার চলে যাবেন রেজিস্ট্রি ভবনের তলায়। রুম নাম্বার ৩৩২। এখানে গিয়ে বলবেন যে আমি আমার সার্টিফিকেট মার্কশীট সত্যায়িত করতে চায়। তারা আপনাকে একটা ফরম দিবে। সেটা ফিলাপ করে তাদের আবার জমা দিবেন। এবং তারা বলবে ব্যাংক ড্রাফট করে আসতে। টি এস সি বরাবর চলে যাবেন। সোনালী ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দিয়ে একটা রশিদ নিয়ে এসে আবার সেই ৩৩২ নাম্বার রুমে জমা দিবেন। এবার আপনার অপেক্ষা করার পালা। /// দিন বা ৭দিন সময় নিতে পারে। আবার সেই দিন আপনাকে দিয়ে দিতে পারে। সেটা আপনাকে তারা জানিয়ে দিবে।
 না বুঝলে কমেন্টস করে জানাবেন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়নঃ
আপনাকে প্রথমে ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ সচিবালয়ে যেতে হবে। সচিবালয়ের গেট নং ০২, কাউন্টার নং ১০ (যদি পল্টন মোড় থেকে আসতে থাকেন, তাহলে জিরো পয়েন্ট মোড় থেকে ডানে যেতে হবে) মূল কাগজের সাথে যত লাগবে তত ফটোকপি দিতে পারেন। সকাল ১০ - ১১ঃ৩০ পর্যন্ত ডকুমেন্টস জমা নেয়।বিঃ দ্রঃ ১০ টা থেকে ১১ টার মধ্যে যেকোনো সময় ১০ মিনিট জমা নিবে।  সুতরাং আপনাকে কিছুটা সময় আগেই যেতে হবে কারণ অনেক সময় বড় লাইন থাকে। দিনই দুপুর টা এর দিকে ডকুমেন্টস ফেরত দেয়া শুরু করে। তবে বের হবার আগে অবশ্যই দেখে নিবেন সিল সাক্ষর ঠিকমতো আছে কিনা, নাহলে সকল কষ্টই বৃথা

**একজন ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীর অভিজ্ঞতার আলোকে, ডিপ্লোমা এর ক্ষেত্রে ইন্সটিটিউটের মার্কশীট প্রথমে ইন্সটিটিউটের রেজিস্ট্রার এর অফিস থেকে ফরম ফিল আপ করে প্রিন্সিপাল থেকে সত্যায়িত করে নিয়ে বাকি বোর্ডের পরীক্ষার ট্রান্সক্রিপ্ট গুলোসহ ইন্সটিটিউটের গুলোর সাথে নিয়ে কারিগরি বোর্ড থেকে সত্যায়িত করে নিতে হবে। তারপর সবগুলো নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে কারিগরি মাদ্রাসা বোর্ড (পরিবহন ভবনের আট তলা) থেকে করতে হবে।**আগে এখানে করতো। বর্তমানে এডুকেশন মিনিস্ট্রি তেই জমা নেয়। জেনেরাল স্টুডেন্টদের যে কাউন্টার নেয় তার ডান পাশের কাউন্টার এ। 

বিঃদ্রঃ বিঃ দ্রঃ সোমবার এডুকেশন মিনিস্ট্রি পাপেরস জমা নেয় না .এখানে কোনো টাকা খরচ হবে না।


পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়নঃ


পল্টন
মোড় থেকে প্রেসক্লাব মোড় চলে গেলে, প্রেসক্লাবের ঠিক বিপরীতে রাস্তার সাথেই পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়। সকাল .৪৫ টায় উপস্থিত থাকবেন। ৯টায় নেয়া শুরু করবে। ভালই ভিড় হয়। দুটো কাউন্টার আছে। Counter A & Counter C. আমাদের কাউন্টার সি। কাউন্টার সি তে দুটি বুথে জমা নেয় হয়। ১৬ থেকে ১৮ কপি মতো জমা দেওয়া যায় অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র / পাসর্পোট এর ফটোকপি নিয়ে যাবেন। একজনের টা অন্যজন দেয়া যায়, যার কাগজ জমা দিচ্ছেন তার জাতীয় পরিচয়পত্র / পাসর্পোট এর ফটোকপি নিয়ে যাবেন। দিনই দুপুর .৩০ এর দিকে ফেরত দেয়া শুরু করবে। বের হবার আগে অবশ্যই দেখে নিবেন সিল, সিরিয়াল নং সাক্ষর ঠিকমতো আছে কিনা, নাহলে সকল কষ্টই বৃথা। পুরোটাই আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লেখা। কারো ব্যতিক্রম থাকতে পারে। এখানে কোনো টাকা খরচ হবে না।


জন্ম নিবন্ধনঃ

আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন পত্র টি প্রথমে ইংরেজিতে অনুবাদ করে নিবেন ( যদি করা না থাকে ) তারপর সেটা নোটারি করে আইন মন্ত্রণালয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়ন করবেন। কিভাবে আপনি জন্মনিবন্ধন ইংলিশে ট্রান্সলেশন করবেন সেইটা নিয়ে আমার একটি পোষ্ট আছে। কান্ডলি সেইটা পড়লেই বুঝে যাবেন।



পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটঃ

এটা আবেদন করতে প্রয়োজন হয়না। তবে আপনি অফার লেটার পাওয়ার পর যখন ভিসা আনতে যাবেন এম্বাসিতে তখন আপনার এটির প্রয়োজন হবে।  আপনি আপনার নিজ থানা থেকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স করবেন। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সাধারণত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত হয়েই আসে। তারপরও যদি আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক সত্যায়িত না থাকে তবে করে নিবেন। এতে সময় লাগবে -১৫ দিন। উল্লেখ্য, বর্তমানে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর জন্য অনলাইনেই আবেদন করা যায় এবং বাসায় বসেই সার্টিফিকেট পাওয়া যায়। বিস্তারিত জানতে অনলাইনে আবেদনের ফাইলটা পড়তে পারেন।



লেখকের কিছু কথাঃ লেখাটি সম্পূর্ণ আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছি। আমি নিজেও একজন রোমানিয়ার ক্যান্ডিডেট। আমার সম্পূর্ন প্রসেস কোনো এজেন্সি ছাড়াই আমি নিজে নিজে করেছি। লেখার কোথাও ভুল বা না বুঝতে পারলে অবশ্যই কমেন্টস করে জানাবেন। আশা করছি আমি আপনাদের সকল তথ্য দিয়ে সহযোগীতা করতে পারবো। ধন্যবাদ।
Source: Google and University Website





#higher_in_romania_guideline_by_rubelkhan
আমার লেখাগুলো পড়তে: https://romaniahigherstudy.blogspot.com/

1.       Documents Need
4.       University of Iasi
5.        



Contact:
Facebook Profile : https://www.facebook.com/profile.php?id=100071150656995
Add Messenger Group:  https://m.me/j/AbaywAICBgHLDs6Z/
আমার লেখাগুলো পড়তে: https://romaniahigherstudy.blogspot.com/

#Study_in_Romania , #Bachelor_in_Romania, #Masters_in_Romania,  #রোমানিয়াতে_ব্যাচেলর, #রোমানিয়াতে_মাস্টার্স, #IELTS_chara_University, #Without_IELTS, #Romanian_University, #Romania_Student_Visa, #রোমানিয়া_স্টুডেন্ট_ভিসা, #information #study #higher_study #romania #university_of_bucharest #bucharest #Student_job_in_Romania,#Romania_Salary, #Romania_Work visa, #Romania_Student_salary, #Romania_Food_delivery_job, #foreignland
#studywithrubel, #foreignland


 

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)